বৃহস্পতিবার, ৮ জুন, ২০১৭

আরজেন্টিনা বনাম ব্রাজিল

তারিখমাঠস্কোরবিজয়ীমন্তব্য১২ অক্টোবর ২০১৪ বেইজিং২ – ০ব্রাজিলসুপারক্লাসিকো দে লাস আমেরিকাস২১ নভেম্বর ২০১২বুয়েনোস আইরেস২(৩) – ১(৪)আর্জেন্টিনা-ব্রাজিল পেনাল্টিতে জয়ীসুপারক্লাসিকো দে লাস আমেরিকাস১৯ সেপ্টেম্বর ২০১২গোইয়ানিয়া২ – ১ব্রাজিলসুপারক্লাসিকো দে লাস আমেরিকাস৯ জুন ২০১২নিউ জার্সি৪ – ৩আর্জেন্টিনাপ্রদর্শনী খেলা২৮ সেপ্টেম্বর ২০১১বেলেম২ – ০ব্রাজিলসুপারক্লাসিকো দে লাস আমেরিকাস১৪ সেপ্টেম্বর ২০১১কোর্দোবা০ – ০ড্রসুপারক্লাসিকো দে লাস আমেরিকাস১৭ নভেম্বর ২০১০দোহা১ – ০আর্জেন্টিনাপ্রদর্শনী খেলা৫ সেপ্টেম্বর ২০০৯রোজারিও৩ – ১ব্রাজিল২০১০ বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব১৮ জুন ২০০৮বেলো অরিজন্ঠ০ – ০ড্র২০১০ বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব১৫ জুলাই ২০০৭মারাকাইবো৩ – ০ব্রাজিলকোপা আমেরিকা ২০০৭৩ সেপ্টেম্বর ২০০৬লন্ডন৩ – ০ব্রাজিলপ্রদর্শনী খেলা২৯ জুন ২০০৫ফ্রাঙ্কফুর্ট৪ – ১ব্রাজিল২০০৫ ফিফা কনফেডারেশন৮ জুন ২০০৫বুয়েনোস আইরেস৩ – ১আর্জেন্টিনা২০০৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব২৫ জুলাই ২০০৪লিমা২(৪) – ২(২)ড্র-ব্রাজিল পেনাল্টিতে জয়ীকোপা আমেরিকা ২০০৪২ জুন ২০০৪বেলো অরিজন্ঠ৩ – ১ব্রাজিল২০০৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব৫ সেপ্টেম্বর ২০০১বুয়েনোস আইরেস২ – ১আর্জেন্টিনা২০০২ বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব২৬ জুলাই ২০০০সাঁউ পাউলু৩ – ১ব্রাজিল২০০২ বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব৭ সেপ্টেম্বর ১৯৯৯পোর্তো আলেগ্রে৪ – ২ব্রাজিলপ্রদর্শনী খেলা৪ সেপ্টেম্বর ১৯৯৯বুয়েনোস আইরেস২ – ০আর্জেন্টিনাপ্রদর্শনী খেলা১১ জুলাই ১৯৯৯সিউদাদ দেল এস্তে২ – ১ব্রাজিল১৯৯৯ কোপা আমেরিকা২৯ এপ্রিল ১৯৯৮রিউ দি জানেইরু১ – ০আর্জেন্টিনাপ্রদর্শনী খেলা৮ নভেম্বর ১৯৯৫বুয়েনোস আইরেস১ – ০ব্রাজিলপ্রদর্শনী খেলা১৭ জুলাই ১৯৯৫রিভেরা২(৪) – ২(২)ড্র-ব্রাজিল পেনাল্টিতে জয়ীকোপা আমেরিকা ১৯৯৫২৩ মার্চ ১৯৯৪রেসিফি২ – ০ব্রাজিলপ্রদর্শনী খেলা২৭ জুন ১৯৯৩গুয়াইয়াকিল১(৬) – ১(৫)ড্র-আর্জেন্টিনা পেনাল্টিতে জয়ীকোপা আমেরিকা ১৯৯৩১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৩বুয়েনোস আইরেস১ – ১ড্রপ্রদর্শনী খেলা১৭ জুলাই ১৯৯১সান্তিয়াগো দে চিলি৩ – ২আর্জেন্টিনাকোপা আমেরিকা ১৯৯১২৭ জুন ১৯৯১কুরিতিবা১ – ১ড্রপ্রদর্শনী খেলা২৭ মার্চ ১৯৯১বুয়েনোস আইরেস৩ – ৩ড্রপ্রদর্শনী খেলা২৪ জুন ১৯৯০তরিনো১ – ০আর্জেন্টিনা১৯৯০ ফিফা বিশ্বকাপ১২ জুলাই ১৯৮৯রিউ দি জানেইরু২ – ০ব্রাজিলকোপা আমেরিকা ১৯৮৯১০ জুলাই ১৯৮৮মেলবোর্ন০ – ০ড্রগোল্ড কাপ ১৯৮৮৫ মে ১৯৮৫বাইয়া২ – ১ব্রাজিলপ্রদর্শনী খেলা১৭ জুন ১৯৮৪সাঁউ পাউলু০ – ০ড্রপ্রদর্শনী খেলা১৪ সেপ্টেম্বর ১৯৮৩রিউ দি জানেইরু০ – ০ড্রকোপা আমেরিকা ১৯৮৩২৪ অগাস্ট ১৯৮৩বুয়েনোস আইরেস১ – ০আর্জেন্টিনাকোপা আমেরিকা ১৯৮৩২ জুলাই ১৯৮২বার্সেলোনা৩ – ১ব্রাজিল১৯৮২ ফিফা বিশ্বকাপ৪ জানুয়ারি ১৯৮১মন্তেভিদেও১ – ১ড্রমুন্দিয়ালিতো২৩ অগাস্ট ১৯৭৯বুয়েনোস আইরেস২ – ২ড্রকোপা আমেরিকা ১৯৭৯২ অগাস্ট ১৯৭৯রিউ দি জানেইরু২ – ১ব্রাজিলকোপা আমেরিকা ১৯৭৯১৮ জুন ১৯৭৮রোজারিও০ – ০ড্র১৯৭৮ ফিফা বিশ্বকাপ১৯ মে ১৯৭৬রিউ দি জানেইরু২ – ০ব্রাজিলরোকা কাপ২৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৬বুয়েনোস আইরেস২ – ১ব্রাজিলআতলান্তিক কাপ১৬ অগাস্ট ১৯৭৫রোজারিও১ – ০ব্রাজিলকোপা আমেরিকা ১৯৭৫৬ অগাস্ট ১৯৭৫বেলো অরিজন্ঠ২ – ১ব্রাজিলকোপা আমেরিকা ১৯৭৫৩০ জুন ১৯৭৪হানোফার২ – ১ব্রাজিল১৯৭৪ ফিফা বিশ্বকাপ৩১ জুলাই ১৯৭১বুয়েনোস আইরেস২ – ২ড্ররোকা কাপ২৮ জুলাই ১৯৭১বুয়েনোস আইরেস১ – ১ড্ররোকা কাপ৮ মার্চ ১৯৭০রিউ দি জানেইরু২ – ১ব্রাজিলপ্রদর্শনী খেলা৪ মার্চ ১৯৭০পোর্তো আলেগ্রে২ – ০আর্জেন্টিনাপ্রদর্শনী খেলা৯ জুন ১৯৬৫রিউ দি জানেইরু০ – ০ড্রপ্রদর্শনী খেলা৩ জুন ১৯৬৪সাঁউ পাউলু৩ – ০আর্জেন্টিনানেশন্স কাপ১৬ এপ্রিল ১৯৬৩রিউ দি জানেইরু৫ – ২ব্রাজিলরোকা কাপ১৩ এপ্রিল ১৯৬৩সাঁউ পাউলু৩ – ২আর্জেন্টিনারোকা কাপ২৪ মার্চ ১৯৬৩লা পাজ৩ – ০আর্জেন্টিনাসাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ১২ জুলাই ১৯৬০রিউ দি জানেইরু৫ – ১ব্রাজিলআতকান্তিক কাপ২৯ মার্চ ১৯৬০বুয়েনোস আইরেস৪ – ১ব্রাজিলরোকা কাপ২৬ মার্চ ১৯৬০বুয়েনোস আইরেস৪ – ২আর্জেন্টিনারোকা কাপ২০ মার্চ ১৯৬০সান হোসে১ – ০ব্রাজিলপ্যানআমেরিকান কাপ১৩ মার্চ ১৯৬০সান হোসে২ – ১আর্জেন্টিনাপ্যানআমেরিকান কাপ২২ ডিসেম্বর ১৯৫৯গুয়াইয়াকিল৪ – ১আর্জেন্টিনাসাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ৪ এপ্রিল ১৯৫৯বুয়েনোস আইরেস১ – ১ড্রসাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ১০ জুলাই ১৯৫৭সাঁউ পাউলু২ – ০ব্রাজিলরোকা কাপ৭ জুলাই ১৯৫৭রিউ দি জানেইরু২ – ১আর্জেন্টিনারোকা কাপ৩ এপ্রিল ১৯৫৭লিমা৩ – ০আর্জেন্টিনাসাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ৮ জুলাই ১৯৫৬আভেয়ানেদা০ – ০ড্রআতলান্তিক কাপ১৮ মার্চ ১৯৫৬মেক্সিকো সিটি২ – ২ড্রপ্যানআমেরিকান কাপ৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৬মন্তেভিদেও১ – ০ব্রাজিলসাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ১০ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৬বুয়েনোস আইরেস২ – ০আর্জেন্টিনাসাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ২৩ ডিসেম্বর ১৯৪৫রিউ দি জানেইরু৩ – ১ব্রাজিলরোকা কাপ২০ ডিসেম্বর ১৯৪৫রিউ দি জানেইরু৬ – ২ব্রাজিলরোকা কাপ১৬ ডিসেম্বর ১৯৪৫সান পাবলো৪ – ৩আর্জেন্টিনারোকা কাপ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৫সান্তিয়াগো দে চিলি৩ – ১আর্জেন্টিনাসাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ১৭ জানুয়ারি ১৯৪২মন্তেভিদেও২ – ১আর্জেন্টিনাসাউথ আমেরিকান চাম্পিপনশিপ১৭ মার্চ ১৯৪০আভেয়ানেদা৫ – ১আর্জেন্টিনারোকা কাপ১০ মার্চ ১৯৪০বুয়েনোস আইরেস৩ – ২ব্রাজিলরোকা কাপ৫ মার্চ ১৯৪০বুয়েনস আইরেস৬ – ১আর্জেন্টিনারোকা কাপ২৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৪০সাঁউ পাউলু৩ – ০আর্জেন্টিনারোকা কাপ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৪০সাঁউ পাউলু২ – ২ড্ররোকা কাপ২২ জানুয়ারি ১৯৩৯রিউ দি জানেইরু৩ – ২ব্রাজিলরোকা কাপ১৫ জানুয়ারি ১৯৩৯Rরিউ দি জানেইরু৫ – ১আর্জেন্টিনারোকা কাপ১ ফেব্রুয়ারি ১৯৩৭বুয়েনোস আইরেস২ – ০আর্জেন্টিনাসাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ৩০ জানুয়ারি ১৯৩৭বুয়েনোস আইরেস১ – ০আর্জেন্টিনাসাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ২৫ ডিসেম্বর ১৯২৫বুয়েনোস আইরেস২ – ২ড্রসাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ১৩ ডিসেম্বর ১৯২৫বুয়েনোস আইরেস৪ – ১আর্জেন্টিনাসাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ৯ ডিসেম্বর ১৯২৩বুয়েনোস আইরেস২ – ০আর্জেন্টিনারোকা কাপ১৮ নভেম্বর ১৯২৩মন্তেভিদেও২ – ১আর্জেন্টিনাসাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ১৫ অক্টোবর ১৯২২রিউ দি জানেইরু২ – ০ব্রাজিলসাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ২ অক্টোবর ১৯২১বুয়েনোস আইরেস১ – ০আর্জেন্টিনাসাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ২৫ সেপ্টেম্বর ১৯২০ভালপারাইসো২ – ০আর্জেন্টিনাসাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ১ জুন ১৯১৯রিউ দি জানেইরু৩ – ৩ড্রপ্রদর্শনী খেলা১৮ মে ১৯১৯রিউ দি জানেইরু৩ – ১ব্রাজিলসাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ৩ অক্টোবর ১৯১৭মন্তেভিদেও৪ – ২আর্জেন্টিনাসাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ১০ জুলাই ১৯১৬বুয়েনোস আইরেস১ – ১ড্রসাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯১৪বুয়েনোস আইরেস১ – ০ব্রাজিলরোকা কাপ২০ সেপ্টেম্বর ১৯১৪

শনিবার, ১৩ মে, ২০১৭

Diploma-in-Textile Engineering

Diploma in Textile Engineering is an academic program under Bangladesh Technical Education Board.

  Duration: 4-year (8 semesters)

  Job Prospect:

The demand of textile is wide. Almost 70% trade and commerce of foreign exchange depends on textile. 20% of total garments in the world is provided by Bangladesh. There are 9000 Garments factories in Bangladesh in spite of economic deficit in the whole world our progress is growing gradually. These engineers can enter not only in textile industry but also in investment board, BISIC, Industrial Ministry, Jute and Textile Industry, Bank and Insurance, Silk and Cotton Development Board, Customs, Jute Research Center, BMBI, Fashion & Design Institute, Production Management, Textile and Quality Assurance, Buying Houses, National Garments and Design Development Centers etc. Besides, a skilled Textile Engineer can be an investor and can open a garments industry, wear-house, buying house etc. In this he can also create the opportunity of employment.

Course Structure

1st Semester

Sl no.Subject CodeSubject NameCredit Hour
1.1911Textile Raw Material 13
2.1912General textile Process-12
3.5911Mathematics-14
4.5913Chemistry4
5.5711Bangla2
6.7011Basic Workshop Practice2
7.5812Physical Education2

2nd Semester

Sl no.Subject CodeSubject NameCredit Hour
1.5712English 22
2.5812Physical Education2
3.5912Physics-14
4.5921Mathematics-24
5.6621Computer Application-12
6.5711Bangla3
7.6821Electronic Device & Circuit-13
8.7011Basic Workshop Practice3

3rd Semester

Sl no.Subject CodeSubject NameCredit Hour
1.1931Yarn Manufacturing-13
2.1932Fabric Manufacturing-12
3.6621Computer Application-13
4.5931Mathematics-34
5.5922Physics-23
6.5821Social Science-23
4.5722English-23

4th Semester

Sl no.Subject CodeSubject NameCredit Hour
1.1941Yarn Manufacturing 23
2.1942Fabric Manufacturing-22
3.1943Wet Processing-13
4.1944Textile Testing & Quality Control-13
5.6632Computer Application-23
6.7142Engineering Mechanics2
7.1449Statistic2
8.5840Environmental Management2

5th Semester

Sl no.Subject CodeSubject NameCredit Hour
1.1951Yarn Manufacturing-33
2.1952Fabric Manufacturing-32
3.1953Wet Processing-23
4.1954Clothing-13
5.1955Textile Testing & Quality Control-22
6.1956Fabric Structure & Analsis-12
7.5851Book Keeping & Accounting2

6th Semester

Sl no.Subject CodeSubject NameCredit Hour
1.1961Wet Processing-33
2.5062Clothing-23
3.1963Textile Testing & Quality Control-33
4.1964Textile Calculation-13
5.1965Fabric Structure & Analysis-12
6.5840Environmental Managementt2
7.5841Business Org. & Communication2

7th Semester

Sl no.Subject CodeSubject NameCredit Hour
1.1971Textile Design & color3
2.1972Advanced Short Staple Spinning3
3.19763Long Staple Spinning3
4.1980Maintenance of Yarn Manufacturingl3
5.1984Textile Calculation-22
6.5064Production Planning & Control2
7.5853Entrepreneurship2

8th Semester

Sl no.Subject CodeSubject NameCredit Hour
1.4986Industrial Training4

শুক্রবার, ১২ মে, ২০১৭

ফেসবুক ফ্যান পেজে অটো লাইক নেয়ার ১০০% কার্যকারী বাংলা ভিডিও টিউটোরিয়াল। মিস করবেন Favorite



ফেসবুক স্ট্যাটাস / ফটোতে অটো লাইক নেয়ার বাংলা ভিডিও টিউটোরিয়ালটি ইউটিউবে আপলোড দেয়ার পর থেকে আজ পর্যন্ত বিপুল পরিমাণ সাড়া পেয়েছি। 😎 এখন পর্যন্ত ফেসবুক অটো লাইকের প্রথম পর্বের ভিডিও টিউটোরিয়ালটি ইউটিউবে প্রায় ১৭ হাজারের বেশী ভিউ হয়েছে। যা আমার জন্য অনেক বড় পাওয়া। 🙂 ওই ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখে আপনারা অনেকেই অনুরোধ করেছেন ফেসবুক ফ্যান পেজে অটো লাইক নেয়ার টিউটোরিয়ালও যেন শেয়ার করি। কিন্তু অতঃপর আমার এইচএসসি পরীক্ষার কারণে আমি প্রায় হারিয়েই যাই। ব্লগে পর্যন্ত লেখালেখি করতে পারিনি। আবার এখন পরীক্ষা শেষ হয়েও আমি সময় পাচ্ছিনা ভার্সিটি অ্যাডমিশন প্রস্তুতির জন্য। তবুও আজ সামান্য সময় করে বানিয়ে ফেললাম ফেসবুক পেজে অটো লাইক নেয়ার বাংলা ভিডিও টিউটোরিয়াল। প্রথম টিউটোরিয়ালটি আপলোড করেই আমি বুঝতে পেরেছি ফেসবুক অটো লাইক শিখতে মানুষের মাঝে কি ব্যাপক পরিমাণ আগ্রহ উদ্দীপনা! কিন্তু একটি কথাই বলার আছে, এরকম অনেক টপিক আছে যেগুলো প্রয়োগ করা উচিৎ না। তবে শিখে রাখতে পারেন! ফেসবুক অটো লাইকও তেমনি এক টপিক। আমি এর আগে ফেসবুক অটো লাইকের ক্ষতিকারক দিক গুলো নিয়ে টিউন লিখেছি। তারপরই কিন্তু ফেসবুক অটো লাইকের টিউটোরিয়াল গুলো শেয়ার করেছি! এতে করে আপনাকে বুঝে নিতে হবে আপনাকে আমি শুধু শেখানোর উদ্দেশ্যেই অটো লাইকের টিউটোরিয়ালগুলো শেয়ার করছি। এছাড়া ভিডিওতেও কমপক্ষে চার-পাঁচ বার উল্লেখ করেছি যে ফেসবুক অটো লাইক নেয়া ঠিক না। কারণ অটো লাইকের কারণে ফেসবুক আইডি বেশীরভাগ সময় নস্ট হয়ে যায়। আর তাই সেই ঝুঁকি আপনাকেই নিতে হবে 😉

ফেসবুক ফ্যান পেজে অটো বাংলা ভিডিও টিউটোরিয়াল

যাই হোক, শুধুমাত্র আপনাদের শেখানোর উদ্দেশ্যে আজ নিয়ে এলাম ফেসবুক ফ্যান পেজে অটো লাইক নেয়ার বাংলা ভিডিও টিউটোরিয়াল। আশা করছি, আপনি সহজেই শিখে নিতে পারবেন কিভাবে ফেসবুক পেজে আনলিমিটেড অটো লাইক নেয়া যায় সম্পূর্ণ ফ্রিতে! তবে আজকের টিউটোরিয়াল দেখার আগে আপনাকে নিম্নোক্ত কিছু দিক নির্দেশনা মানতে হবেঃ
  • আজকের ভিডিও টিউটোরিয়ালটি দেখার পূর্বে ফেসবুক অটো লাইক টিউটোরিয়ালের প্রথম পর্বটি অবশ্যই দেখে নিতে হবে। কারণ পূর্বের ভিডিওতে অটো লাইক সম্পর্কে বিস্তারিত এবং কিছু স্টেপ আছে যেগুলো আজকের টিউটোরিয়ালে উল্লেখ হয়নি। তাই বোঝার সুবিধার্থে আপনাকে অবশ্যই ➡ ফেসবুক অটো লাইক (প্রথম পর্ব) ভিডিও টিউটোরিয়াল -টি দেখে নিতে হবে।
  • ফেসবুক অটো লাইকের জন্য অবশ্যই ফেইক আইডি ব্যবহার করবেন নিরাপত্তার জন্য। নিজের আসল ফেসবুক আইডি ইউজ করে লাইক নিতে গিয়ে পরবর্তীতে আইডি ব্যান হওয়া সংক্রান্ত কোন ঝামেলা হলে আমি দায়ী থাকব না।
তবে চলুন, আজ দেখে নেই ➡ ফেসবুক ফ্যান পেজে অটো লাইক নেয়ার সম্পূর্ণ বাংলা ভিডিও টিউটোরিয়াল। ভালো লাগলে অবশ্যই অনুপ্রেরণামূলক টিউমেন্ট করবেন, কোন বিষয় না বুঝলে জিজ্ঞাসা করবেন আর ভুল ত্রুটিগুলো ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে ধরিয়ে দিয়ে গঠনমূলক টিউমেন্ট করবেন। এছাড়াও আপনারা কি কি বিষয়ে শিখতে আগ্রহী এবং কি কি বিষয়ে ভিডিও টিউটোরিয়াল চান তাও জানাতে ভুলবেন না। আর আমার টিউটোরিয়ালগুলো যদি নূন্যতমও ভালো লেগে থাকে তবে আমার ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করবেন। ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করতে এখানে ক্লিক করুন। ধন্যবাদ

3000 টি বাংলা প্রবচন সংকলন (উপদেশ মূলক সুন্দর বচন বা কথা ,স্ট্যাটাস ও টুইট কালেকশন) এর ই-বুক বা pdf বই কম্পিউটার + মোবাইল ভার্স


উপদেশ কেউই পছন্দ করে না। কারণ অধিকাংশ মানুষ যা কিছু শেখে, সবটাই ঠেকে শেখে কিংবা ঠকে শেখে, কখনো উপদেশ থেকে কেউ কিছু শেখে না………।। এই ঠেকে শিখতে গিয়ে কিছু তিক্ত অভিজ্ঞতা থেকে জীবন জ্ঞান লাভ করতে পারে সত্য কিন্তু অনেক সময় এই অভিজ্ঞতা অর্জন করতে গিয়ে এমন ভাবে পড়ে যায় … যেখান থেকে উঠতে অনেক কষ্ট হয় এবং জীবনের অনেক মূল্যবান সময় নষ্ট হয়ে যায়।
তাই আমি আপনাদের জন্য আমার ব্যক্তিগত নোট , বিভিন্ন ওয়েব সাইট , ব্লগ ও  বন্ধুদের ও নিজের ফেইসবুক স্ট্যাটাস থেকে উপদেশ মূলক লেখা গুলো সংগ্রহ করে এই ই-বুক তৈরি করেছি … যা ফলে উপদেশ আপনাদের ঠেকে শিখতে হবে না পড়েই শিখতে পারবেন… কারন এইগুলো যুক্তিসহ উপস্থাপন করা হয়েছে …
যা আমার নিজের জীবন ও আমার চারপাশে কাছের মানুষদের জীবনে ঘটে যাওয়া ঘটনা থেকে পাওয়া শিক্ষা/অভিজ্ঞতার বাস্তব গল্পের মূল সারাংশ মাত্র…
যে আশাতে লেখাগুলো এখানে জমিয়েছি তা হলো হয়ত এই লেখাগুলো আপনাকে একটু চিন্তার খোরাক, একটু আনন্দ, একটু আশা জাগাবে। জীবনের কথাগুলোকেই এখানে সাজিয়ে রাখা হয়েছে। একটু যদি কার ভালো লাগে, মন্দ কী তাতে?
তাছাড়া কিছু কিছু উপদেশ বা উক্তি আমাদের মন-মানসিকতা অনেক উন্নত করবে ... এবং জিবনে এই সব উপদেশ ফলো করলে জীবন হয়তো আরো অনেক সুখের ও নির্ভুল হবে ...

এখানে কয়েটি উপদেশ বা স্ট্যাটাস দেওয়া হল ... ভালো লাগলে নিচের লিংক থেকে এই ই-বুক টি ডাউনলোড করে নিন

1) আমরা বেচেথাকি শুধুমাত্র বিভিন্ন লক্ষ পুরনের জন্য। একটা লক্ষ পুরণ হয়ে গেলে আর একট লক্ষ এসে সামনে হাজির হয়। যখন ভাবতে বসি তখন খুজে পাই সব লক্ষ্য পুরণ ই অলাভজনক। আমি যত কষ্ট করে আজকের এই অবস্থায় এসেছি তা অনেক পাওয়া কিন্তু এরজন্য আমাকে যা যা ছাড়তে হয়েছে তার মূল্য এর চেয়ে অনেক বেশী। সে জন্য মনেহয় বেচে থাকাটা শুধুমাত্র মরে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করা। লক্ষ অর্জণ মাঝখানে শুধু শুধু বশে না থেকে কিছু করা। বসে বসে মরার অপেক্ষা তো করা যায় না তাই।----ইমরান
2) আমি লাইফ থেকে যেই বিষয়টা শিখতে পেরেছি তা হল যেচে কাউকে উপকার করতে নাই অর্থাৎ কেউ না চাইলে তাকে আগ বাড়িয়ে উপকার করতে নেই তাহলে আপনি নিজেই বিপদে পরবেন … তাছাড়া আপনি নিজ থেকে আগ বাড়িয়ে যতো উপকার করেন না কেন সেইটা সে মনে রাখবে না এবং মূল্যও দিবে না … বরঞ্চ তার প্রয়োজনে যে উপকার করবেন সেটাই সে সারা জীবন মনে রাখবে … ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করবে । আর তার প্রয়োজনে যদি কোন কারণে আপনি তাকে সহযোগিতা করতে না পারেন তাহলে সেটাই সারা জীবন মনে রাখবে …সেইটাই আপনাকে সবসময় দেখিয়ে দিবে এবং আপনার পূর্বের অসংখ্য আগ বাড়িয়ে উপকার সে ভুলে যাবে … এটাই স্বাভাবিক [এই ব্যাপারটা সবার ক্ষেত্রে নয় তবে অধিকাংশ মানুষের ক্ষেত্রে ঘটে]
3) কাউকে দৌড়ানি দিতে হলে প্রথমে নিজে ভাল করে শিখে নিতে হয় কিভাবে দৌড়াতে হয়, তা না হলে দৌড়ানি দিতে গিয়ে দৌড়ানি খেয়ে আসার সম্ভবনা থাকে ।
4) জীবন তো একটাই , এই এক জীবন যদি টাকা ইনকাম আর খাওয়ার পিছনে ব্যয় করে দি তাহলে লাইফে আর থাকল কি ...অন্য সাধারন মানুষের মত ভালো জব করে ভালো টাকা ইনকাম করে নিজের বউ , ছেলে, মেয়ে কে আরামদায়ক ও অলস জিবন দিলাম ... কিন্তু এতে আমার লাভ কি হল ... বরঞ্চ আমি আমার ছেলে মেয়েকে পরনির্ভরশীল করে দিলাম ! একদিন আমি ঠিকই মারা যাব ...গুটি কিছু কাছের লোক ছাড়া আমার বেঁচে থাকার প্রয়োজনীয়তা কেউ অনুভব করল না ... তাহলে কি এই জীবনের কোন মানে আছে !!!!!!
5) যা হয়েছে তা ভালই হয়েছে ,যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে, যা হবে তাও ভালই হবে।তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ? তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ? তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে? তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ, যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ। তোমার আজ যা আছে ,কাল তা অন্যকারো ছিল,পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
6) কয়লা ধুইলে কয়লার ময়লা যাবেনা ঠিকই কিন্তু কয়লা ক্ষয়েক্ষয়ে নিঃশেষ হওয়ার সুযোগ থাকে। আর আমাদের সবার সে সুযোগটা নেয়া উচিত।
7) ✬ মানুষের জীবন ক্ষরস্রোত নদীর মত। পাথরের আঘাতে আঘাতে যেমন নদী সৃষ্টি তেমনি মানুষের বাধ আর আঘাতে আঘাতে পরিপূর্নতা আসে। অভিজ্ঞতা অর্জিত হয়ে। যা খেয়ে খেয়ে সে জীবনকে বুঝতে শিখে চিনতে শেখে। পাথরের আঘাতে আঘাতে যেমন নদী আকাঁ বাকাঁ হয় তেমনি মানুষের জীবনেও দেখা যায় একটি পথে পা বাড়াল কিন্তু পথটি বন্দ বাধা পেয়ে সে অন্য পথে পা বাড়ায়। একসময় ঠিকই তার পথ পেয়ে যায়। এভাবে মানুষের জীবন সৃষ্টি হয়। নদীতে যেমন ঢেউ উঠে মানুষের জীবনেও তেমনি দুঃখ, কষ্ট, শূন্যতার ঝড় উঠে। সময়ের বিবর্তনে যেমন নদীর ঢেউ থেমে যায়। তেমনি জীবনের ঢেউও থেমে যায়। তাই ঢেউ যখন উঠেছে শান্ত হতে সময়তো লাগবেই।
8) মানুষের মৃত্যু দিন হচ্ছে তার সত্যিকার জন্মদিন। কারণ, জন্ম থেকে শুরু হওয়া সার্কিটটা সম্পূর্ণ হয় মৃত্যুতে এসে। মৃত্যুর পর একজন মানুষের পোর্টেটটা সামনে দৃশ্যমান হয়। তাই মৃত্যুই তার আসল জন্মদিন।’
9) মৃত্যুদণ্ড খুবই নিম্নমানের একটা শাস্তি। কারণ সেটা অপরাধীকে মুক্তি দেয় আর শাস্তি দেয় কিছু নিরপরাধ মানুষদের( যেমনমা,বাবা,ভাই,বোন, বউ, ছেলেমেয়ে আত্মীয়স্বজন।
10) পৃথিবীতে প্রত্যেকটি মানুষের কাছে জীবনের অর্থ আলাদা। আমার জীবনের অর্থ যেমন সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে বদলায়, তেমনি আমার মনে হয় প্রত্যেকটি মানুষ তার জীবনকে ভিন্ন সময়ে ভিন্ন অর্থে খুঁজে পায়। কোন কোন মানুষের জন্য এই সুন্দর পৃথিবীতে বেঁচে থাকার নামই জীবন। আবার কেউ কেউ শুধু বাঁচাটাকে জীবনের অর্থ মনে করে না, তারা জীবনে সুখ খুঁজে পাওয়াটাকে মনে করে জীবন। কিছু মানুষ মনে করেন অনেক টাকা- পয়সা এবং সম্পত্তির মালিক হতে পারলেই জীবনের আসল অর্থ খুঁজে পাওয়া সম্ভব।আসলে জীবন হলঃ
  • একটি সুন্দর সকালের শুরু মানে জীবন...
  • প্রতিটি মুহুর্তটিকে আনন্দের সাথে কাটানোর মানে জীবন
  • আত্নসন্তুষ্টি লাভ করার মানে জীবন
  • সবরকমের যন্ত্রণাকে লাঘব করার মানে জীবন
  • সব দুঃখ কষ্টকে জয় করে ... প্রতিটি বাধা- বিপত্তি পেরিয়ে বেচেঁ থাকার মাঝেই জীবন।
  • নিজের ইচ্ছায় চলা এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাড়াঁনোর মাঝেই জীবন।
12) ‘জীবন প্রবহমান এক গতিধারা। কখনো তরঙ্গময়, কখনো নিস্তরঙ্গ। ক্ষণিকের যাত্রা হয়তো। আর কিছু না। বেঁচে থাকাই যেন বিস্ময়, তবে ভালো কাজের মাধ্যমে জীবনকে উপভোগ করাটাই মানুষের জীবনের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত। যাতে মৃত্যুর পরও মানুষ বেঁচে থাকার সময়ে যে কাজ করা হয় তা নিয়ে আলোচনায় মেতে থাকে। জীবন যাতে মানবকল্যাণে, দেশের কল্যাণে নিবেদিত থাকে। আমি এই প্রজন্মকে কী দিতে পারি আমি কেউ নই, কিছু নই। আমি শুধু দিতে পারি আমার জীবনটাকে।’
13) ‘জীবন বোঝার সবচেয়ে বড় উপায় হচ্ছে জীবনকে বাঁচিয়ে রাখো, নিজের মতো করে জীবনটা যাপন করো।
14) “আমার সব সমস্যা তুমি”  দাঁড়াও, এটুকু শুনেই চলে যেও না। পুরো বাক্যটা তো “আমার সব সমস্যা তুমি আসার পর মিটে গেছে” – হতে পারে।
15) ✬ পূর্ব পরিকল্পনা করে সময় নষ্ট না করে। যখনকার পরিকল্পনা তখন নিতে হবে ... কেননা কোন ঘটনা যে পূর্বপরিকল্পনা মত ঘটবেতার তো কোন নিয়শ্চয়তা নেই তাহলে কেন আমি পূর্বপরিকল্পনা করে সময় এবং ব্রেন দুটোরই অপচয় করব।
16) অতি প্রত্যাশা সব সময় হতাশায় পরিনত হয়। কখনো অতি প্রত্যাশা করবেন না। প্রত্যাশা করার আগে নিজের যোগ্যতা সর্ম্পকে নিশ্চিত হোন। তারপর যোগ্যতা অনুযায়ী প্রত্যাশা করুন। প্রত্যাশানুযায়ী কোন কিছু না পেলে স্বাভাবিক ভাবেই হতাশা এসে মনের মধ্যে ভর করে। কাজেই প্রত্যাশা করার পূর্বে বাস্তবতা চিন্তা করুন। অবাস্তব কোন কিছুর পেছনে ছুটলে জীবন থেকে যেমন মূল্যবান সময় চলে যায় তেমনি জীবনের দৈর্ঘ্য কমে যায়। তাই যা করতে সফল হয়েছেন তার জন্য আনন্দবোধ করুন।
17) আত্দকেন্দ্রিকতা ও 'আমারটা আগে' এই দৃষ্টিভঙ্গি জীবনকে এক ক্লান্তিকর বোঝায় রূপান্তরিত করে। পক্ষান্তরে দয়া ও সহানুভূতি জীবনকে আনন্দে রূপান্তরিত করে। দানবীর হাজী মুহম্মদ মহসীন বলতেন, আমার তো জীবন একটাই। যে পথ দিয়ে এখন যাচ্ছি সে পথে তো আর নাও আসতে পারি।
18) আদিকাল থেকেই মানুষের জিজ্ঞাসা ছিল।যেমন, আমাদের বাচ্চারা জিজ্ঞেস করে এটা কী? ওটা কী? একটা সময় মানুষ জাতিরও শিশুকাল ছিল। তখন মানুষও প্রশ্ন করছে, এটা কী? ওটা কী? এক সময় আমরা বলতাম, সূর্য উঠছে, সূর্য ডুবছে। কিন্তু না, এখন বলি, আমি উঠছি, আমি ডুবছি। মহাবিশ্বের একটা আকর্ষণ ক্ষমতা আছে। পৃথিবীর মতো এ রকম আরও গ্লোব আছে, আকর্ষণের শক্তিও আছে।
19) আপনি একজন মানুষের সাথে যতই ভালো ব্যাবহার বা তার সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ করুন না কেন কোন একদিন তার সাথে আপনার মন বিক্ষিপ্ত থাকার দরুন খারাপ ব্যাবহার করলেন … সে আপনার মনের ব্যাপারটা বুঝবে না আপনি তার সাথে খারাপ ব্যাবহার করলেন সেটাই সারা জীবন মনে রাখবে …
20) আপনি কখনই পারবেন না অন্য কারও ভালোবাসাকে ছিনিয়ে নিতে কিম্বা জোর করে অন্যের ভালো লাগার মানুষ হতে।বরং আপনি যেটা পারবেন তা হল নিজেকে এমন ভাবে তৈরি করতে যাতে যে কেও আপনার ব্যাবহারে মুগ্ধ হয়ে আপনাকে পছন্দ করতে শুরু করে

মোবাইল ফোনের জন্ম ও ইতিকথা


মোবাইল ফোন, সেলফোন, মুঠোফোন বা সেলুলার ফোন যা-ই বলুননা কেন, এটা যে আমাদের জীবনের কতটা জায়গা দখল করে নিয়েছে সেটা বুঝতে পারবেন যদি একটা মাত্র দিন জিনিসটাকে হাত থেকে দূরে রাখেন। অথচ আমরা অনেকেই এর ইতিহাস সমন্ধে যথেষ্ট জানিনা। আবিস্কারকের নাম বলতে পারেন এমন লোকের সংখ্যাও দেখেছি অনেক কম। আসুন জেনে নিই মোবাইল ফোন আবিস্কার সম্পর্কিত কিছু তথ্য।
(প্রথম সেলুলার ফোন)
প্রথম Cave Radio ধারণার উদ্ভব হয় সেই ১৯০৮ সালে, যেটাকে সেলুলার ফোনের জন্মসূত্র ধরা হয়। যদিও বাস্তবের মোবাইল ফোন এসেছে অনেক দেরিতে। দুই বছর পর ১৯১০ সালে Lars Magnus Ericsson তার গাড়িতে টেলিফোন লাগিয় ফেলেন, ভ্রাম্যমান ফোন হিসেবে এটার নামই প্রথম আসে। যদিও Ericsson-এর ফোনটা ঠিক Radio Phone ছিলোনা। ভদ্রলোক তাঁর গাড়ি নিয়ে দেশময় ঘুরে বেড়াতেন এবং প্রয়োজন হলেই গাড়ি থামিয়ে ফোনের সাথে লম্বা দুইটা তার লাগিয়ে নিতেন, তারপর National Phone Network ব্যবহার করে ফোন করার কাজ সারতেন !!
সমসাময়িক ইউরোপের ট্রেনগুলোতে প্রথম শ্রেনীর যাত্রীরা Radio Telephone ব্যবহারের সুযোগ পেতেন। এই সুবিধা ছিলো বার্লিন থেকে হামবুর্গ পর্যন্ত সীমাবদ্ধ। একই সময় নিরাপত্তার খাতিরে রেডিও টেলিফোন সুবিধা পেতেন বিমানের যাত্রীরাও। এ জাতীয় ফোনের ব্যাপক ব্যবহার হয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়। জার্মানী মূলত ব্যাপক প্রচলন ঘটায় । সৈন্যরা যোগাযোগের জন্যে এটাকে ব্যবহার করত।
cooper
(প্রথম সেলুলার ফোন হাতে মার্টিন কুপার)
আমরা যে মোবাইল ফোন কে চিনি তার জন্ম ১৯৭৩ সালে। আজকের বিখ্যাত মোবাইল ফোন নির্মাতা কোম্পানী মটরোলার হাত ধরে যাত্রা শুরু করে সেলুলার ফোন। নাম দেওয়া হয় DynaTAC 8000X। মজার ব্যাপার কি জানেন, এই ফোনটাতে কোনো ডিসপ্লে ছিলোনা। ১৯৭৩ সালের ৩ এপ্রিল মটরোলার কর্মকর্তা Dr. Martin Cooper বেল ল্যাবস-এর কর্মকর্তা Dr. Joels Engel-এর সাথে বিশ্বের ইতিহাসে প্রথমবারের মত মোবাইল ফোনে কথা বলেন। আর মোবাইল ফোনের ইতিহাসের সাথে জড়িয়ে যায় এই দুই বিজ্ঞানী, মটরোলা আর বেল ল্যাবস-এর নাম। অবশ্য Radio Telephone System-এর আবিস্কারক হিসেবে মার্টিন কুপার আর তাঁর গুরু Motorola Portable Communication Products-এর চীফ John F. Michel নাম US Patent-এ (Patent no. 3,906,166) লিপিবদ্ধ হয় ১৭ অক্টোবর ১৯৭৩ সালে।

Free Download Latest Books on Technical Textile, Fiber, Spinning, Fabric, Weaving, Knitting, Garments, Fashion, Design, Dyeing, Printing and Finishing

Textile is the ancient branch of engineering. Now textile engineering study is becoming moredemand-able then before. Because textiles have not only used for wearing but also hugely used in different sectors like as technical textile. Many research works are being done on textile. But doing research anything it needs huge information. Books have not alternative of information. But price of every book is out of range such like us third world country’s people. For fulfillment the demand of information I will give a list of textile books. All books I have collected from my friends and fans who are studying in different famous universities around the world. I think these books will be helpful for students, researchers, businessmen, entrepreneurs as well as all people who are interested to know about textile. 

Warning: If you want to get any book from the following list then you must have to publish Article or Assignment or Project work in this blog for promoting purpose. Without these please don't send email. 

আরজেন্টিনা বনাম ব্রাজিল

তারিখমাঠস্কোরবিজয়ীমন্তব্য১২ অক্টোবর ২০১৪   বেইজিং ২ – ০ব্রাজিল সুপারক্লাসিকো দে লাস আমেরিকাস ২১ নভেম্বর ২০১২ বুয়েনোস আইরেস ২(৩) – ১(৪)আর্জ...

এটি একটি ফান পেজ